লিখেছেন:রবিউল হাসান রবিন কাউখালী লঞ্চ ঘাট থাকে ঢাকার উদ্দেশ্য বিক্রি করার জন্য যাচ্ছে তালের শাসঁ। প্রচন্ড গরমের কারনে ইফতারীতে সবার পছন্দ এখন এই তালের শাসঁ। সারাদিন ক্লান্তির পর ইফতারির সময় একটি শাসঁ খেলে প্রাণ জুড়িয়ে যায়। অনান্য খাবারে কমবেশি রাসায়নিক পদার্থ মেশালে তালের শাসঁ শতভাগ ভেজালমুক্ত। তাই সচেতন ভোজন রশিকদের তালের শাসেঁর প্রতি আগ্রহ বেশি। জৈষ্ঠ্য মাসের শুরু দিকে বিক্রি শুরু হয় চলে পুরো একমাস । শুরুতে দাম একটু চড়া থাকলেও ধীরে ধীরে কমে আসে। শুরু দিকে স্বল্প আয়েক মানুষজন শাসঁ না কিনলেও দাম কমার পর সব শ্রেণির মানুষ তালের শাসেঁর স্বাদ নিয়ে থাকেন। এক মাসের জন্য এ পেশার সাথে সম্পৃক্ত হয়ে শাসঁ বিক্রির থাকেন। কাউখালীর তাল ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন স্থান থেকে তাল সংগ্রহ করে কাউখালী থেকে ঢাকা সহ বিভিন্ন স্থানে লঞ্চ, ট্রলার যোগে আড়তে পাঠায়। ছোট বড় সবারই তালের শাসেঁর প্রতি দুর্বল।