লিখেছেন : কে.এম-রাসেল
এই ষোড়শী যৌবনবতী আমটি ইডেন কলেজের গাছ থেকে আশীর্বাদস্বরূপ সামনে পড়লো।
আমটি সৌভাগ্যবান বটে; কতো সুন্দরীদের প্রতিনিয়ত দেখে দেখে শক্ত হয়েছে তার বাঁড়া, পেকেছে শরীর সে কথা শুধু সেই বলতে পারে! এমন ভাগ্য নিয়ে খুব কম আমই পৃথিবীতে জন্ম নিতে পারে।
ধরা যাক আমটি সাবেক প্রেমিকার উত্তরসূরী। সে বলছিলো ইডেন কলেজের গাছের আম পেড়ে খাওয়াবে। কিন্তু তার কাছ থেকে ঘন ঘন আম খেতে চাই দেখে সে প্রেমে ব্রেকআপ করে নোয়াখালীর এক ছেলের সাথে বিমানে করে বিয়ে করে চলে গেছে।
বহুদিন পরে আমের মাঝে সাবেক প্রেমিকার চেহারা ভেসে উঠেছে । এটা আমার কাছে একই সাথে সুখের এবং দুঃখের বিষয়।☺ স্মৃতিচারণ থাক।
সালোয়ার কামিজ পড়ে পরীমনির যৌবন নিয়ে এক সুন্দরী প্রেমিকের হাত ধরে হাঁটতে ছিলো। আম পড়ার ঠাপ করে শব্দ পেয়ে সে পিছনে দেখলো এবং যথারীতি আমটি নিতে একচোট ছোটখাটো দৌড়ঝাঁপ দিলো।
কিন্তু ইডেন কলেজের এই পথের প্রিয়মুখ, সাবেক প্রেমিক পুরুষ কে. এম. রাসেল ভাই আমটির যৌবন ইতিমধ্যে পঞ্চাগুলির মধ্যে আবদ্ধ করে ফেলেছে।
মেয়েটি পরাজয় মেনে ফিরে যাচ্ছিলো এমন মুহুর্তে তার প্রেমিক আমটি প্রেমিকাকে দেয়ার জন্য আবদার করলো। কে. এম. রাসেল তাদের একটি ছোট শর্ত ছিলো
আপনার প্রেমিকা তিনবার লাভ ইউ বললে সে আমটি নিতে পারবে।
বাবু চলো, আমার আম খাওয়া লাগবে না। প্রেমিকা তাকে টেনে নিয়ে চলে যাচ্ছে। প্রেমিকটি কি যেন বিড়বিড় করে বলতে ছিলো !
প্রেমিকাটির ফজলি আমের মতো মুখটি দেখতে বড় মায়াময় ছিলো।
Comments
Post a Comment