২. মঠবাড়িয়া বি.এন.পি অফিসের পিছনে নবী ভাইয়ের দুধ চা এবং আওয়ামী লীগের অফিসের পাশে নজরুলের চায়ের দোকান মঠবাড়িয়ায় জনপ্রিয়তা রয়েছে।
৩. কে এম সুপার মার্কেট আফজাল হোটেলের সন্ধ্যায় তন্দুর রুটি আর গরুর মাংস ভুনা।
৪.সোনাখালী বাজারের ঝাল মুড়ী
৫. মিরুখালী বাজারের ব্রীজের পাশে রসগোল্লা এতো বড় সাইজ রসগোল্লা মঠবাড়িয়ায় দেখা যায় না।
৬। গুলিশাখালী বাজারের গরম গরম রসগোল্লা মুখে অমৃত মনে হবে।
৭.মাঝেরপোলে একটা দোকান আছে সকালে খিচুড়ি ও বিকেলে হালিম এর সাথে চপ আার বিরিয়ানি পাওয়া যায় এগুলো খুবি ভালো ও এলাকার বাসিন্দাদের খুব প্রিয় খাবার।
ওই দোকান হালিমের দোকান নামে পরিচিত।সকালে খিচুড়ি পাওয়া যায় আর বিকেলে হালিম ও বিরিয়ানি পাওয়া যায়।
খিচুড়ি ==১০/২০ টাকা
হালিম ==১০/২০ টাকা
চপ====৫ টাকা
বিরিয়ানি =৪০/৫০টাকা
৮.তুষখালী বাজারের লাভু ভাই এর চায়ের দোকানের
চা,তুষখালী বাজারের ইদ্রিস ভাইয়ের চায়ের দোকানের চা।তুষখালীর তোফেল আকন স্কুলের সামনের চটপটি।তুষখালীর জানখালি নতুন বাজারের খোকন ভাইয়ের চা,ইউনুস ভাইয়ের মোগলাই সুস্বাদু ও জনপ্রিয়।
৯.তুষখালীর বান্ধাকাটা প্রাইমারি স্কুলের পাশে একটা সিঙ্গারার দোকান আছে,, অসাধারণ সিঙ্গারা তৈরি করে, খুব মজাদার, যে খায় সে বার বার আসে।
১০.বয়াতির হাট, টিকিকাটা কুদ্দুস কাকার দোকানে গরুর দুধের চা।
তথ্য সংগ্রাহক : সাইফুল লিমন,জি,এম-নাফি
Comments
Post a Comment