পেশার জীবন প্রায় শেষ আর মাত্র ২০ মাস ২০ দিন।পরে মুক্ত হব।এ সময়ের অর্জিত অভিজ্ঞতা কিছু লিখে রাখলে ভাল হয়।চাকুরী শুরু ১৯৮০ সালে ২২০ টাকায় কৃষি ডিপ্লোমা পড়ি। বলা হত প্রশিক্ষন ভাতা।১৯৮২ সালের ১৫ডিসেম্বর যোগদান করেছিলাম ঝালোকাঠি সদর থানায় ব্লক সুপারভাইজার হিসেবে ৩৭০ টাকার স্কেলে।নেতার চরিত্র থাকায় প্রাইমারী থেকেই শুরু হয় নেতামি।হাই স্কুলে ভর্তি হলাম ১৯৭২ সালে। প্রাইমারীতে বৃত্তি পেলাম সে কারণে প্রধান শিক্ষক স্যার রিলিফের একটি জামার কাপড় দিলেন। হল খাটো। কোন মতে জামা বানালাম।সেই থেকেই স্কুলে পরিচিত।১৯৭৪ সালে এইটে বৃত্তি দিতে গেলাম পিরোজপুর।সাথে কোন স্যার গেল না।স্কুলেও কেউ পড়াতে চাইল না,কোন রকম লতীফ স্যার কে ধরে ৩ মাস পড়েছিলাম।বৃত্তি পাব আশাছিল। হলে যারা দায়িত্ব পালন করেছে তারা আমাকে সাহস দিয়েছিল আমি বৃত্তি পাব কিন্তু পাই নি।অনেক পরে জানতে পারলাম আমার এক সহপাঠির কাছে। সেও আমার সাথে একত্র বৃত্তি দিয়েছিল। পরে সে বরিশালে পড়েছিল।সে জানালো আমি বৃত্তি পেয়েছিলাম।তা প্রভাব শালী একজনের ছেলের নামে কেটে নিয়েছে।এই হল আমাদের অবস্থা।
লিখেছেন: এইচ এম আকরামুল ইসলাম
প্রধান শিক্ষক,তুষখালী আদর্শ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
প্রতিষ্ঠতা অধ্যক্ষ,ফুলঝুড়ি মহিলা টেকনিক্যাল & বি,এম কলেজ।
Comments
Post a Comment